দিল্লির আইকনিক লাল কেল্লার কাছে বিস্ফোরণের তিন সপ্তাহ আগে, শ্রীনগরের বেশ কয়েকটি জায়গায় সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদকে সমর্থন করে পোস্টার দেখা গেছে। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ তখন একটি তদন্ত শুরু করে যা তাদের উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা এবং জাতীয় রাজধানীতে নিয়ে আসবে। এই তদন্ত সন্ত্রাসবাদী নিয়োগের একটি মৌলিক পরিবর্তনও প্রকাশ করবে, যা জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ একটি "হোয়াইট কলার সন্ত্রাস ইকোসিস্টেম" হিসাবে বর্ণনা করবে।
তিনজন কাশ্মীরি ডাক্তার, আদিল আহমেদ রাথার, মুজাম্মিল শাকিল এবং উমর মোহাম্মদ, গত সন্ধ্যার বিস্ফোরণের ঘটনায় তদন্ত করা হচ্ছে যাতে নয়জন প্রাণ হারিয়েছিল এবং 20 জনেরও বেশি আহত হয়েছিল৷ উত্তরপ্রদেশের সাহারানপুর এবং হরিয়ানার ফরিদাবাদে যথাক্রমে রাথার এবং শাকিলকে গ্রেপ্তারের ফলে বোমা তৈরিতে ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ উপাদান উদ্ধার করা হয়।
নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মতে, ফরিদাবাদের দুটি কক্ষ থেকে উদ্ধার হওয়া 2,900 কেজি বোমা তৈরির সামগ্রীটি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। লাল কেল্লার কাছে বিস্ফোরণে একই রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়েছিল, প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে।



